e-commerce in bangladesh

 E-Commerce এর কিছু তথ্য

e-commerce

(০১) E-Commerce সাইট খুলার ক্ষেত্রে বাংলাদেশ সরকারের কি নির্দিষ্ট কোনো নীতিমালা আছে? থাকলে সেগুলো কি কি এবং কিভাবে, কোথায় সেগুলো জানা যাবে?

উত্তর: না এখন পর্যন্ত এমন কিছূ নেই।দেশের প্রচলিত ব্যবসায়ের অন্যান্য নীতিমালাগুলো মেনে চললে চলবে।

(০২) E-Commerce সাইট চালু করার পূর্বে অর্থাৎ, Website চালু করার পূর্বে সরকারী কিংবা বেসরকারী কোন প্রতিষ্ঠানে সরাসরি কিংবা Online এ কোন প্রকার Entry অথবা Registration করতে হবে?

উত্তর: ব্যবসা করার জন্য ট্রেড লা্ইসেন্স নিতে হবে। পরবর্তীতে টিন ও ভ্যাট রেজি. দরকার হবে। কোম্পানী হিসেবে ব্যবসা শুরু করলে কোম্পানী রেজি: নিতে হবে। কোন ব্রান্ড দাড় করাতে ট্রেডমার্ রেজি. করতে হবে। More online income idea

(০৩) সাধারণত যেকোন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে Trade License, VAT ও TIN প্রয়োজন হয়, E-Commerce Business এর ক্ষেত্রেও কি Trade License, VAT ও TIN লাগবে? যদি লাগে তবে কি সেটা Domain Name এবং Hosting নেওয়ার পূর্বেই করতে? নাকি Domain Name এবং Hosting নিয়ে Website তৈরি করার পরেও করা যাবে?

উত্তর: লাগবে এটাই বড় কথা। আগে পরে কোন সমস্যা নেই। তবে ডোমেইনটা আগে নেয়াই ভালো, কারণ ট্রেড লাইসেন্স করার যে সে নামে ডোমেইন পাচ্ছেন না তখন একটু সমস্যাতো হবেই। প্রথমত সব ব্যবসার জন্য ট্রেড লাইসেন্স বাধ্যতামূলক। আজকাল টিআইএনও লাগে। এক পর্যায়ে ভ্যাট রেজিস্ট্রেশনও দরকার হয়ে পড়বে।

আর যদি কোম্পানী খুলতে হয় তাহলে জেয়েন্ট স্ক এ রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। তবে বেসরকারী বিভিন্ন সমিতির সদস্য হবেন কিনা. সেটা আপনার নিজের ব্যাপার তবে হলে কাজে লাগবে। তবে আপনি অবশ্যই ই ক্যাবের সদস্য হবেন। কি পরিমাণ উপকার পাবেন সেটা যারা সদস্য আছে তাদের কাছে জেনে নিতে পারেন।

(০৪) E-Commerce Business এর ক্ষেত্রেও যদি Trade License, VAT ও TIN লাগে তবে Trade আর যদি কোম্পানী খুলতে হয় তাহলে জেয়েন্ট স্ক এ রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। তবে বেসরকারী বিভিন্ন সমিতির সদস্য হবেন কিনা. সেটা আপনার নিজের ব্যাপার তবে হলে কাজে লাগবে।

তবে আপনি অবশ্যই ই ক্যাবের সদস্য হবেন। কি পরিমাণ উপকার পাবেন সেটা যারা সদস্য আছে তাদের কাছে জেনে নিতে পারেন।Trade License, VAT ও TIN কোথায়, কখন, কিভাবে করবো? এ বিষয়গুলো বিস্তারিত জানা প্রয়োজন।

উত্তর: ট্রেডলাইসেন্স শহরে হলে সিটিকর্পোরেশন, পৌরসভার হলে গ্রামে হলে ইউনিয়ন পরিষদ। VAT ও TIN এর ক্ষেত্রে স্থানীয় আয়কর অফিস থেকে নিতে হবে।

(০৫) E-Commerce Business এর ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট অফিস এর ঠিকানা কি প্রয়োজন? প্রাথমিক অবস্থায় আমি যদি আমার বাড়ির একটি ফ্ল্যাটে এ কার্যক্রম শুরু করি তাহলে কি করা যাবে?

উত্তর: আপনার জন্য হয়তো অফিস জরুরী নয় কিন্তু ঠিকানা জরুরী। হ্যাঁ আপনি আপনার বাসার ঠিকানা ব্যবহার করতে পারেন।

(০৬) Trade License, VAT ও TIN এর ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট অফিস এর ঠিকানা কি প্রয়োজন? প্রাথমিক অবস্থায় আমি যদি আমার বাড়ির একটি ফ্ল্যাটে এ কার্যক্রম শুরু করি তাহলে,এই ঠিকানাটাকে কিভাবে ব্যবহার করবো কিংবা কিভাবে ব্যবহার করলে ভালো হবে?

উত্তর: আপনার জন্য হয়তো অফিস জরুরী নয় কিন্তু ঠিকানা জরুরী। হ্যাঁ আপনি আপনার বাসার ঠিকানা ব্যবহার করতে পারেন। আপনি আপনার ব্যবসায়ের ঠিকানা হিসেবে বাসার ঠিকানাটা করবেন। এটা যে আপনার বাসা সেটা বলে দেয়ার কোন দরকার নেই।

(০৭) E-Commerce Business এর জন্য “নোটরী পাবলিক” করতে হবে কি? যদি করতে হয় সেটা কি ধরনের হতে হবে?

উত্তর: সাধারণত ব্যবসা শুরু করার জন্য এর প্রয়োজন নেই। তবে পরে কোন কারণে দরকার হতে পারে। তখন করে নিতে পারবেন।

(০৮) এ ছাড়াও এমন কি কিছু করার আছে যেটা না করার কারনে, বাংলাদেশ সরকার কোন কারনে আমার E-Commerce Business কিংবা আমার Website কে অবৈধ ঘোষণা করতে পারে কিংবা আমার E-Commerce Business বন্ধ করে দিতে পারে?

উত্তর: সরকারতো সবই করতে পারে। তবে আপনি্ এমনকোন কাজ করবেন না যাতে পরিস্থিতি তৈরী হয়।।

(০৯) আমাদের দেশের বিভিন্ন E-Commerce সাইটগুলোতে আমরা বিভিন্ন ভালো ভালো ব্রান্ডের Product দেখি। এ ক্ষেত্রে সাইট কতৃপক্ষ কি সেই নির্দিষ্ট ব্রান্ডের সাথে কোন ধরনের চুক্তি করে, নাকি সরাসরি সেই ব্রান্ড থেকে Product গুলো কিনে নিজেদের Store-এ রেখে দেয়?

উত্তর: এক একটি হাউস এক একভাবে কাজ করে। কোন কোন হাউস আবার বিভিন্ন অপশন বেছে নেয়। তারা কোনো ব্রান্ডের সাথে চুক্তি করে। আবার কারো প্রোডাকটস কিনে নেয়। আবার কাউকে অর্ডার দিয়ে নেয়।

(১০) যদি সাইটগুলো সরাসরি সেই ব্রান্ড থেকে Product গুলো না কিনে কোন ধরনের চুক্তি করে, তাহলে সেই চুক্তিটা কিভাবে হয়? এ বিষয়টা সম্পর্কে অনেক বিস্তারিত জানা প্রয়োজন।

উত্তর: তারা প্রথমে আলোচনা করে। যে কে কোন শর্ পন্য নিতে অথবা দিতে পারবে। তারপর একমত হলে চুক্তি করে। আবার বড়ো কোম্পানীগুলো একটা নির্স্ট পলিসি ঠিক করে রাখে।প্রতিটি কর্পোরেট হাউসের নিজস্ব পলিসি আছে। তারাই আপনাকে বলবে তারা আপনার সাথে চুক্তি করবে কি না? করলে কি কি শর্ত থাকবে।

(১১) কোন ব্রান্ডের Product বিক্রয়ের ক্ষেত্রে কি সেই ব্রান্ডের নিজস্ব Price এর চেয়ে বেশি Price দেওয়া কি ঠিক হবে?

উত্তর: না বেশী প্রা্েসি নেয়া ঠিক হবেনা। তবে শিপিং চার্ এড করতে পারেন। আর যদি বেশী নিতে হয় তাহলে খুব অল্প।

(১২) অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় কোন নির্দিষ্ট ব্রান্ডের Product এর Price এর চেয়ে E-Commerce সাইট গুলোতে Discount দিয়ে দেওয়া হয়। সেক্ষেত্রে সেই ব্রান্ডের একই Product তাদের Showroom এ যে Price তা থেকে E-Commerce এ Price কম হওয়াতে সেই ব্রান্ডের আপত্তি থাকার কথা।

এক্ষেত্রে কি সেই ব্রান্ডের সাথে যোগাযোগ করতে হয়? অর্থাৎ, তারা আপনাকে কম Price ধরে বলেই কি Discount দেওয়া হয়? নাকি Marketing এর স্বার্থে নিজে কম Profit করে Discount দেওয়া হয় কিংবা Profit না করে ক্রয়মূল্যে বিক্রয় করে দেওয়া হয়। এমনকি কখনো কখনো Loss এ Discount দেওয়া হয় বলে শোনা যায়।

উত্তর: যারা ব্রান্ডের পন্যে কোম্পানীর চেয়ে কম রেট দেয় তারা যদি এজেন্ট হয়ে থাকে তারা নিজেদের কমিশন থেকে ছাড় দেয়। অথবা তারা পাইকারি রেটে কিনে সেখান থেকে কিছু কম নেয়। তবে সতর্ থাকবেন এক্ষেত্রে কখনো নকল প্রোডাক্টসও হতে পারে। আবার এমনও হতে পারে ব্রান্ড এর পোষাক অনেকে অকশনে বা ছাড় দেয়ার সময় কিনে নেয়। পরে সে অফার শেষ হলে বা্রের ক্রেতারা বিক্রয় করে থাকে।

(১৩) আমরা জানি, rokomari.com এ প্রায় এক লক্ষ বইয়ের তালিকা আছে বিক্রয়ের জন্য। এক্ষেত্রে কি rokomari.com বইগুলো নিজেরা সরাসরি প্রকাশনি থেকে অগ্রিম কিনে Store করে রেখেছে, নাকি Order এর পরে সংগ্রহ করে Delivery দেয়। Order এর পরে সংগ্রহ করে Delivery দিলে সেটা কি প্রকাশনি থেকে সরাসরি সংগ্রহ করে নাকি একটি নির্দিষ্ট Source/Media/Medium থেকে সংগ্রহ করে?

উত্তর: সেটা রকমারী ভালো বলতে পারে। তবে এক্ষেত্রে এখন আরো তিনটা কোম্পানী বাজারে এসেছে। তারা মূলত সব প্রকাশনা থেকে ক্যাটালগ এবং বইয়ের প্রচ্ছদ এর ছবি সঙগ্রহ করেছে, এবং জেনে নিয়েছে কোন বইটি এভেলেবেল আছে। আর নতুন বইয়ের তারা খোজ কবর রাখে। বাংলা বাজারে রকমারির একটা কালেকশান সেন্টার আছে। অর্ডার পেলে তারা পন্য সংগ্রহ করে।

(১৪) এ ছাড়া Local Product ও ছোট ছোট Product যেমন: ছোট ছোট যন্ত্র, Electronic Device, ব্রেসলেট, মহিলাদের হালকা গয়না টাইপ জিনিসগুলো কি অগ্রিম কিনে নিজেদের Store এ রাখতে হয়? যদি অগ্রিম কিনে নিজেদের Store এ না রাখতে হয় তাহলে এই ধরনের Product এর ক্ষেত্রে Order এর পরে সংগ্রহ করতে পারার নিশ্চয়তা কি?

উত্তর: ছোটো খাটে চায়না প্রেডাক্টস, খেলনা, গয়না এসব ক্ষেত্রে একটি কঠিন বটে। খুব সুন্দর ডিজাইন হলে চলবেই মনে হলে অল্প কিছু স্টক করা যেতে পারে। আবার স্টক না থাকলেও সমস্যা হয় দেখা গেলো কাস্টমার অর্ডার করেছে।

 কিন্তু তখন প্রোডক্টস টি মার্কেটে পাওয়া যাচ্ছে না। পন্য বুঝে সিদ্ধান্ত নিন। কিছু পন্যের ২/১ টা করে রাখুন। কিছু পন্যের রাখার দরকার নে্ই । কয়েকমাস গেলে আপনি বুঝতে পারবেন।

(১৫) সর্বোপরি Product সংগ্রহের ক্ষেত্রে কোন কোন ধরনের Product অগ্রিম সংগ্রহ করে রাখতে হয়? আর যেগুলো অগ্রিম সংগ্রহ করে রাখতে হয় না এর পরে সেগুলো পাবার নিশ্চয়তা কিভাবে পাওয়া যাবে?

উত্তর: কয়েকটা পথ আছে। যে পন্যগুলো আপনি স্টক রাখেন না। সে পন্যের কয়েকজন পাইকারের সাথে যোগাযোগ রাখুন।অথবা ২/৩ জন সাপ্লায়ার কন্টাক্টে রাখুন অথবা আপনার বাসার কাছের মার্টের কয়েকজন দোকানদারের সাথে কথা বলে রাখুন। আপনি ঠিক করে রাখুন অর্ডার পাওয়ার পর কার কাছ থেকে কিভাবে পন্য নেবেন। এবং মাঝে মধ্যে তাদের সাথে এমনি যোগাযোগ রাখতে পারেন।

E-Commerce Business শুরু করার পূর্বে এবং পরে Product কে উপস্থাপন সংক্রান্ত বিষয়গুলো:

(১৬) E-Commerce সাইট গুলোতে বিভিন্ন Product এর যে ছবি Upload করা হয়, বিশেষ করে পোশাকের ক্ষেত্রে সেই Product এর ছবিগুলো কিভাবে সংগ্রহ করা হয়? Product এর এই ছবিগুলো কি নিজেদের তৈরি করে নিতে হয়? নাকি, ব্রান্ডের Product এর ক্ষেত্রে সেই ব্রান্ডই ছবি সরবরাহ করে? Local Product যেমন: Local Garments Product (Example: Local T-Shirt, Polo T-Shirt) ইত্যাদি ক্ষেত্রে বিষয়টা কি রকম এবং সেটা কিভাবে করতে হয়?

উত্তর: যদি আপনার পক্ষে সম্ভব হয় তবে আপনি নিজ্ ছবি তুলে দেবেন সেটা্ ভালো । কারণ কপি করা ছবি কাস্টমার আগ্রহ হারাতে পারে। আর আপনি যদি ভালো ছবি তুলতে না পারেন। সেক্ষেত্রে এডিট করে নিতে পারেন।তবে ব্রান্ডের প্রোডাক্টস হলে আপনি তাদের ছবিউ ব্যবহার করতে পারেন। যদি তাদের কোন নিষোধাজ্ঞা না থাকে।

( ১৭) অনেক সময় চায়না থেকে প্রোডাক্ট কিনে, আমাদের দেশে সেল করে বিশেষ করে এখন অনেকেই ই-কমার্সে এই সুযোগটা বেশি দিচ্ছে। কিন্তু আমার প্রশ্ন হল,অনেক প্রোডাক্টে ওয়ারেন্টি/ গ্যারান্টি দেওয়া থাকে, তাহলে কিভাবে ঐ প্রোডাক্টগুলো কাস্টমারএর কাছে দিবে ? যদি দিয়েও থাকে, তাহলে কোন সমস্যা হলে কিভাবে সমাধান করবে !

উত্তর: একটু খেয়াল করুন। প্রোডাক্টস এর গ্যারান্টি ওয়ারেন্টি কিন্তু আপনি দিচ্ছেন না। দিচ্ছে প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান। সূতরাং তারাই আপনারকে জানাবে তারা বিষয়টি কিভাবে নিশ্চিত করবে।। সবচে বড়ো কথা আপনার নিজেকেই বুঝতে হবে। কারা সঠিক পন্য ও সার্ভিস দেবে। প্রতারিত হওয়ার আশংকা থাকলে সেসব

পন্য না কেনাই ভালো। মনে রাখবেন আপনি ব্যবসা শুরু করছেন মাত্র সুনাম দূর্ণাম আপনার জন্য গুরুত্বপূর্ন বিষয়। আপনি যেহেতু একজন ব্যবসায়ী।

আপনি গ্যারান্টি কার্ড ব্লাংক রাখবেন, যখন কাস্টমার পন্য বুঝে মূল্য পরিশোধ করবে তখন তার নামে আপনি সেটা দিয়ে দেবেন। যেমন আপনি যখন সিম্পনী এর মোবাইল কেনেন তখন দোকানী কি করেন? আর আপনি কাস্টমারকে বিষয়টা খোলাখুলি জানিয়ে দিতে পারেন। যে ওয়ারেন্টর বিষয়টা আপনার না সেটা প্রস্ততকারকের।

(১৮) Product এর এই ছবিগুলো যদি নিজেদের তৈরি করে নিতে হয় তাহলে ছবিগুলোতে যে Model দেরকে ব্যবহার করা হয়, Professional Photography করা হয় অর্থাৎ, ছবিগুলো তৈরির সম্পূর্ণ ব্যাপারটা কিভাবে Manage করা সম্ভব কিংবা কার বা কাদের সাহায্য নিতে হবে?

উত্তর:অনেকভাবে করতে পারেন। পুরো ব্যাপরটা আপনি কোন এডফার্ম দিয়ে দিতে পারেন। তারা্ মডেল থেকে শুরু করে লা্টি ক্যামরা সব্ ঠিক করবে। অথবা আবার আপনি নিজেও আলাদা আলাদা ভাবে প্রফেশনাল ক্যামেরা প্রফেশনাল মডেল কন্টাক্ট করে এবং ডিজাইনার দিয়ে নিজে সব করিয়ে নিতে পারেন। যদি নিজে কাজগুলো একা করতে পারেন। তাহলে তো কথাই নাই।

E-Commerce Business শুরু করার পরে Product Delivery সংক্রান্ত বিষয়গুলো:

(১৯) কোন Order আসার পরে Product Delivery এর ক্ষেত্রে যদি Product টি Dhaka তে Delivery দিতে হয়, তবে কি সরাসরি নিজেদের লোক দিয়ে Delivery দেওয়া ভালো? নাকি এক্ষত্রে কোরিয়ার সার্ভিস এর মতো কোন মাধ্যমকে ব্যাবহার করা ভালো?

উত্তর:যদি আপনি খরচ কমাতে চান তাহলে কুরিয়ার ভালো।যদি আপনি সাথে সাথে টাকা রিসিভ করতে চান তহালে নিজের লোক থাকা ভালো। যদি আপনি কাচাবাজার সেল করেন তাহলেতো নিজর লোক লাগবে। আপনি শহর এলাকায় সাভিৃস দিলে নিজের লোক দিতে পারবেন। প্রত্যন্ত এলাকায় সেটা তত সহজ হবেনা। তাহলে বিষয়টা নির্র করছে আপনি কি পন্য ডেলিভারী দেবেন। সে পন্য, এলাকা, বাজেট এবং পদ্ধতির উপর নির্ভর করব।

(২০) বাংলাদেশের বর্তমান প্রেক্ষাপটে এবং Customer দের চাহিদা অনুযায়ী Dhaka’র বাইরে কোন কোন মাধ্যমে Product Delivery দেওয়াটা এখনো অনেক নিরাপদ এবং দ্রুত সময়ে পৌছে দেওয়া যায়? তাদের Shipping Charge কেমন?

কুরিয়ার:

৫শ গ্রাম ওজনের একটা পন্যেও জন্য কমপক্ষে ৫০ টাকা নেবে। প্রতি কেজি কোম্পানী ভেদে ২০ টাকা থেকে ৩০ টাকা পর্যন্ত দাম হয়। তবে এই রেট ঢাকা শহরের মধ্যে হলে তারা অনেক সময় কনসিডার করে।

আবার কোনো কোনো এরিয়ার জন্য এই খরচ ৩ থেকে ৫ গুণ বাড়িয়ে দেয়। যেমন পার্বত্য চট্টগ্রাম, উত্তরাঞ্চলের রিমোট এরিয়া, কোনো দ্বীপ ইত্যাদিও ক্ষেত্রে নরমালে ১০০ টাকা হলে তখন এসব এলাকার জন্য ৩০০ টাকা হয়ে যায়।

পার্সেল:

পার্সেলে সুবিধা হলো এতে খরচ কম আর কন্ডিশন ডেলিভারি দেয়া যায়। আর অসুবিধা হলো এতে হোম ডেলিভারি হয়না। পার্সেল কোম্পানীর অফিস থেকে ডেলিভারী নিতে হয়।

 এক্ষেত্রে প্রোডাক্টস তাদের স্থানীয় সেন্টারে গিয়ে পৌছলে তারা গ্রাহককে ফোন দিয়ে বলে যে আপনার নামে আমাদের কাছে একটি প্যাকেট এসেছে। আপনি এসে নিয়ে যান। এক্ষেত্রে যে ফোন নাম্বার লেখা থোকে সেটা দিয়ে পার্সেল অফিস যাচাই করে দেখে যে সঠিক গ্রাহক পন্যটা নিতে আসলো কিনা

Post a Comment

0 Comments